কলা খাওয়ার উপকারিতা । কলা খাওয়ার সঠিক সময়
আপনি হয়তো নিশ্চয়ই কলা নামক ফলটির নাম শুনেছেন। এই এটি এমন একটি ফল যেটি খেতেও যেমন সুস্বাদু দেখতেও তেমন সুন্দর। পাকা কলাতে যে পরিমাণ ভিটামিন বা পুষ্টি থাকে কাঁচা কলাতেও তেমনি পুষ্টি থাকে। কলা খাওয়ার উপকারিতা যদি জানতেন তাহলে প্রতিদিন কলা খেতে চাইতেন। শুধু কলা খাইলেই চলবে না কলা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
আপনি এই অধ্যায়ে আরো জানতে পারবেন কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত। কলা খাওয়ার সঠিক সময়,সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা,রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা,গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা ও পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা ইত্যাদি।
সকালে কলা খাওয়ার উপকারিত
আপনার মনে অবশ্যই প্রশ্ন আসতে পারে যে কলা খাওয়ার উপকারিতা তো আছে কিন্তু কখন কলা খেলে এর বিশেষ গুণ পাওয়া যায়। অনেকেই ভাবেন রাতে কলা খাবে খাব না সকালে কলা খাব নাকি অন্য কোন সময়। আশা করছি আপনি এইসব প্রশ্নের সকল উত্তর এখানেই পেয়ে যাবেন।
মূলত কলা খাওয়ার সময়টা হচ্ছে সকালবেলা কেননা আপনি সকালে কলা খাওয়ার পর তার গুলো গতমান বা তার উপকারিতা আপনি সারাদিন পেতে থাকবেন। শুধু যে সকালে খেতে হবে এমনটা নয় অন্য সময় খেতে পারবেন কিন্তু উপকারিতা দিক থেকে সকালে কলা খেলে তার পুষ্টি আপনি সারাদিন পাবেন। সুতরাং আমি আপনাকে সাজেস্ট করব সকালে কলা খাওয়ার জন্য।
রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা
রাতে ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আমি বলতে চাই, রাতে ফল খাওয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন ধরনের মতবাদ পোষণ করেছেন।আর আপনি হয়তো জেনে থাকবেন কলা একটি ঠান্ডা জাতীয় ফল। আর এটিতে সাইবার থাকার কারণে হজমশক্তিতে দেরিতে কাজ করে।
তবে এই বাধা সবার জন্য নয় কিছু মানুষ আছে যাদের অল্পতেই ঠান্ডা বা সর্দি লাগে। তাদের জন্য রাতে কলা খাওয়া সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। তারপরও যদি আপনি খান তাহলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। রাতে যদি কলা খান তাহলে এর পুষ্টি গুণগতমান আপনি সহজে উপলব্ধি করতে পারবেন না কারণ আপনি তখন ঘুমের মধ্যে থাকবেন। এ কারণে দিনের বেলা কলা খাওয়া উত্তম।
কলা খাওয়ার উপকারিতা
কলা নিঃসন্দেহে একটি সুস্বাদু খাওয়ার ফল। গলাতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে। এবং কলাতে অনেক পরিমাণ ক্যালরি থাকার কারণে এটা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এবং এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে যেটি মানুষের হজম শক্তিকে বাড়িয়ে দেয়। কলাতে আয়রন থাকে প্রচুর পরিমাণে। এই আয়রন থাকার কারণে রক্তকণিকা তৈরি হয় শরীরের মধ্যে।
এছাড়াও কলাতে ভিটামিন ই, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি যথেষ্ট পরিমাণে থাকে। লড়তে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কলাতে প্রচুর পরিমাণে ইমিউনিটি সিস্টেম থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। এবং কলাতে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল থাকে যেখানে প্রচুর পটাশিয়াম তৈরি হয়। এই পটাশিয়াম আমাদের শরীরের ভিতরে রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
বিশেষ করে যারা বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা বা ব্যায়াম করে থাকে তাদের শরীরে এক প্রকার ঘাটতি দেখা দেয়। আমরা যখন বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা করি তখন শরীর থেকে অনেক পরিমান ঘাম বা রেচন নির্গত হয়। আর এইটা দূর করার জন্য শরীরের ভিতরে ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম ইত্যাদি উপাদান থাকতে হবে। এই ক্যালসিয়াম সোডিয়াম বা ফসফরাস অথবা পটাশিয়াম ইত্যাদি, উক্ত খনিজ উপাদান গুলো পাওয়া যাবে কলার মধ্যে।
এতক্ষণ পরে অবশ্যই আপনি কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পেরেছেন। তবে চলুন কিছু পয়েন্ট আকারে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামক একটিভ প্রোটিন থাকে যা আমাদের শরীরের ক্যান্সার রোগ থেকে রক্ষা করে।
- কাঁচা কলা খেলে পেট খারাপের সমস্যা দূর হয়।
- পলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকার কারণে এটা ত্বকের অনেক উপকার হয়।
- যে সকল লোকের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে তাদের জন্য পাকা কলা খাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
- কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে এটি পেট পরিষ্কার রাখতে খুবই সাহায্য করে।
- যাদের শরীরের পটাশিয়ামের পরিমাণ কম থাকার কারণে প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না তাদেরকে বিশেষ করে সেই সকল রোগীদের কলা খেতে হবে।
- কলা নিয়মিত খেলে শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি পায়।
কলা খাওয়ার অপকারিতা
কলা এমন একটি ফল যে ফল অধিকাংশ মানুষেরই অনেক পছন্দের। আপনি হয়তো জেনে থাকবেন কলা খাওয়ার উপকারিতা বা কলা খাওয়ার সঠিক সময় ইত্যাদি সম্পর্কে। কিন্তু এই কলা খাওয়ার উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি অপকারিত রয়েছে বটে। চলুন জেনে নিন কলা খাওয়ার কয়েকটি অপকারিতা সম্পর্কে।
- বেশি বেশি কলা খাওয়ার ফলে অনিদ্রা হতে পারে।
- রাতে বিশেষ করে কলা খেলে প্রচুর পরিমাণে ঠান্ডা লাগতে পারে যা আপনার গলার জন্য সমস্যার কারণ হবে। অতএব রাতের বেলা কলা খাবেন না।
- কলায় এমন একটি ফল যেটি খেলে আপনার শরীরে ওজন খুবই দ্রুত বাড়তে পারে।
- কলাতে প্রচুর পরিমাণে সুগার থাকার ফলে দাঁতের সমস্যা হতে পারে।
- কলাতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ প্রচুর পরিমাণে থাকার ফলে খুব বেশি খুব বেশি কলা খেলে শরীরের ভেতরের অনেক অংশে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কলা খাওয়ার সঠিক সময়
এতক্ষণ বললেন কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে কলা কখন খাবেন দিনে না রাতে বা কলা কখন খেতে হয় বা কলা খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি ইত্যাদি সম্পর্কে। তাহলে এখানে কলা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে একটি বিষয়ে জানিয়েছেন যে কলার বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বা তার উপাদান অনুযায়ী এটি সকালবেলায় খাওয়া উচিত বলে জানিয়েছেন। কিন্তু সকালে খালি পেটে অবশ্যই কলা খাবেন না। সকালে নাস্তার সাথে কলা খেতে পারেন কিন্তু গলার সাথে শুকনা কোন কিছু মিশিয়ে বা অন্য কোন কিছু খেয়ে নেবেন। যেমন পাউরুটি ,মুড়ি ইত্যাদি।
বিশেষ করে একটি কথা না বললেই নয় সেটা হচ্ছে রাতেরবেলা অবশ্যই কলা না খাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। কেননা কলা একটি ঠান্ডা প্রজাতির ফল তা আপনি উপরে পড়ে এসেছেন। অতএব কলা খেলে বুকের ভেতরে কফ জমতে পারে অথবা ঠান্ডা জনিত সমস্যা যেমন কাশি বুক ধরফর করা এইসব হতে পারে। সুতরাং রাতের বেলা কলা না খাওয়াই ভালো।
দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত
দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত এই বিষয়ে কোন বিশেষজ্ঞ সঠিকভাবে তথ্য দিতে পারেনি। কিন্তু আনুমানিক ধরা হয় এর থেকে দুটি বা তিনটি কলায় যথেষ্ট একজন মানুষের জন্য। কলাতে বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট থাকার কারণে বেশি পরিমাণ কলা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়।
কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে থাকলে কলা খাওয়ার সঠিক সময় ভালোভাবে জেনে নিন। আবার দিনের বেলা কলা খাওয়ার উপকারিতা যেমনটা রয়েছে রাতের বেলা কলা খাওয়ার উপকারিতা ঠিক তেমনটা নয়। তাই প্রতিদিন চেষ্টা করবেন এক থেকে দুইটি ভালো কলা খাওয়ার জন্য।
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা
একদিন গর্ভবতী মহিলা নিয়মিত কলা খেতে পারবে কিনা সেটি নির্ভর করে তার শারীরিক গঠনের উপর। যেহেতু কলাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং মিনারেল থাকে সেই কারণে একজন গর্ভবতী মহিলার শারীরিক কসরতা দূর করতে কলা খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কলাতে একটি উল্লেখযোগ্য উপাদান হচ্ছে ফাইবার যেটি একজন গর্ভবতী নারীর জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের প্রতিরোধ করে।
একজন গর্ভবতী মহিলার কলা খাওয়ার সঠিক সময় হচ্ছে দিনের বেলা। গর্ভকালীন সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সব ধরনের কার্য সম্পন্ন করা উচিত। তবে যেহেতু কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পটাশিয়াম রয়েছে তাই এই ফলটি খেলে মা ও শিশুর জন্য অনেক উপকারী। গর্ভকালীন সময়ে দিনে দুই একটি কলা খেলে খুবই ভালো হয় সাথে হালকা দুধ খেলে শরীরে অতিরিক্ত পুষ্টির যোগান দেবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
চলুন গর্ব অবস্থায় পাকা কলা খেলে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে আসি। ইতিমধ্যেই কলা খাওয়ার সঠিক সময় বা নিয়ম সম্পর্কে জেনেছেন। এখন দেখি কিছু কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
- গর্ব অবস্থায় পাকা কলা খেলে শরীরের মধ্যে যে ভিটামিন বি৬ এর অভাব রয়েছিল সেটা পূরণ হবে।
- পাকা কলা খেলে শিশুর যে জন্মগত বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি থাকে সেগুলো হ্রাস পাবে।
- এবং নিয়মিত কলা খেলে ত্বকের রুক্ষতা বা শুষ্কতা দূর হবে।
- কলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকার কারণে এটি চর্মরোগ সহ বিভিন্ন সমস্যা দূর করে।
- যাদের এলার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে পাকা কলা খেলে তাতে থাকা শর্করা এবং ফাইবারের কারণে দ্রুততা দূর হবে।
- যাদের স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা রয়েছে বিশেষ করে শিশুদের তাদের স্নায়ুর বিকাশ ঘটবে।
- রক্তে থাকা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ যখন কমে যায় তখনই রক্তস্বল্পতা দেখা দেয় আর এটা দূর করতে পারে নিয়মিত কলা খেলে।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে কলার গুরুত্ব অপরিসীম।
- মস্তিষ্ক গঠনে অম্লতা প্রতিরোধে এবং হারের বৃদ্ধি সাধন করতে কলার গুরুত্ব অপরিসীম।
দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা
কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানলেন, এবার জানুন দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। দুধে প্রচুর পরিমাণ শর্করা বা ভিটামিন থাকার কারণে দুধ আর কলা একই সঙ্গে খেলে শরীরের ওজনের অনেক তারতম্য বাড়ে। দুধে অনেক পরিমাণ ক্যালরি থাকে এবং তলাতেও অনেক ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে। যার ফলে দিনে দুই একটি কলা অবশ্যই খাওয়া প্রয়োজন।
মূলত দুধ ও কলাতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা হাইড্রোকার্বনেট বা কার্বোহাইড্রেট এবং প্রচুর পরিমাণে ভাইবার থাকার কারণে এটি ওজন বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দুধ আর কলার যে একটা সুন্দর সংমিশ্রণ এটি একজন লোকের ডায়েটে সহজেই অ্যাড করা যায়।
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা
এতক্ষণ কলা খাওয়ার উপকারিতা বা কলা খাওয়ার সঠিক সময় দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। কিন্তু পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন কি? চলুন সংক্ষেপে জেনে নিই।
- পাকা কলাতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকার কারণে এটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
- পাকা কলাতে অনেক পরিমাণ আয়রন থাকে তাই এটি এনিমিয়া প্রতিরোধ করে।
- পাকা কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে এটি হজম শক্তিতে কাজ করে।
- পাকা কলাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যার ফলে শরীরের ভিতরে যে পোস্টগুলো রয়েছে তা নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করে।
- তলাতে কলাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যামাইনো এসিডের মাত্রা রয়েছে যেটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে বাড়াতে সাহায্য করে।
- কলাতে ভিটামিন ও মিনারেলসের অভাব নেই এবং ম্যাগনেসিয়াম বা ম্যাঙ্গানিজ এর পরিমাণ সেলেনিয়াম ও জিংক এর মত রয়েছে।
ডায়াবেটিসে কলা খাওয়া যাবে কি
কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অবশ্যই আপনি জেনে ফেলেছেন। সেই কারণে অবশ্যই জানেন যে কলাতে কি পরিমাণ ভিটামিন আয়োডিন রয়েছে। ডায়াবেটিস রোগীদের বিশেষ করে কলা খাওয়ার জন্য নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীরা যদি নিয়মিত এক থেকে দুইটি বা একটি করে কলা খায় তাহলে তাদের চিনির অভাব নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
পাকা কলাতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এর পরিমাণ খুবই কম যার ফলে একজন ডায়বেটিক রোগী ও নির্ভয়ে কলা খেতে পারে। যেহেতু কলাতে অনেক পরিমান খাইবার এবং বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের সমন্বয়ে রয়েছে তাই একজন ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কলা খাওয়ার অনেক উপকার রয়েছে।
লেখকের মন্তব্য
সারাদিনের ক্লান্তি দূর করার জন্য এবং দেহের পুষ্টি বৃদ্ধির জন্য কলা খাওয়া কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। দিনশেষে সকল ক্লান্তি দূর করতে কলার গুরুত্ব অপরিসীম। আপনি যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
অতএব যদি আপনার এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনার নিকটস্থ বা কাছের মানুষের সাথে শেয়ার করতে পারেন যাতে তারা এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে।
অনেক সুন্দর একটা পোস্ট । ধন্যবাদ আপনাকে